ই-টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার বা বন্ধ করার নিয়ম

টিন সার্টিফিকেট অনলাইনের মাধ্যমে অথবা অফলাইনের মাধ্যমে করাটা যেমন সহজ কিন্তু বাতিল করাটা কিন্তু অনেক কঠিন।আর এই কঠিন কাজটাকে সহজ করার জন্য আজকের এই পোস্ট।

আজকের পোষ্টের সম্পূর্ণভাবে আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে আপনারা ভুলবশত বা অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় কারনে ই-টিন সার্টিফিকেটটি তৈরি করে থাকলে। সহজেই আপনারা এটি বাতিল বা বন্ধ করবেন সে বিষয়ে এ টু জেড।

TIN certificate বর্তমানে জনপ্রিয় একটি নাম।জনপ্রিয় হওয়ার কারণ বর্তমানে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি নাগরিককে এখন বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হচ্ছে। আর এই আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য প্রত্যেকটি ব্যক্তির কিন্তু এই টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হচ্ছে।

টিআইএন সার্টিফিকেট বাতিল করতে কি কি দরকার?

১.অবশ্যই আপনার টিন সার্টিফিকেট তৈরি করার সময় যে ভোটার আইডি কার্ডটি আপনি ব্যবহার করেছিলেন সেই ভোটার আইডি কার্ডের একটি ফটোকপি।

২.আপনি যে টিন সার্টিফিকেটটি বাতিল করতে চাচ্ছেন তার মূল কপি।

৩.আপনার নিজের পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি।

টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার জন্য উপরের এই তিনটি ডকুমেন্টস আপনার প্রয়োজন হবে।

ই-টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার উপায়

টিন সার্টিফিকেট আপনার অনলাইনের মাধ্যমে করা গেলেও  কিন্তু  বাতিল করতে পারবেন না। তাই আপনার টিন সার্টিফিকেটটি বাতিল করতে হলে উপরের এই তিনটি বিষয় যেমন আপনার ভোটার আইডি ,আপনার ছবি এবং আপনার টিন সার্টিফিকেট।এই তিনটি ডকুমেন্টস নিয়ে আপনার নিকটস্থ কর কমিশন অফিসে যেতে হবে। 

এবং আপনাকে সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে এবং তাদের সঙ্গে বিস্তারিত বলতে হবে যে আপনি কি কারণে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করেছিলেন। এখন আপনি বর্তমানে কি কারণে এই টিন সার্টিফিকেটটি রিমুভ করতে চাচ্ছেন।

টিন সার্টিফিকেট বাতিল বা বন্ধ করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে সম্পূর্ণ প্রমাণ সহ রিজন দেখাতে হবে। এমনকি আপনার জিরো আয়কর রিটার্ন দেওয়ার ক্ষেত্রে যদি আপনি টিন সার্টিফিকেট তৈরি করে থাকেন।তাহলে অবশ্যই কর কমিশন অফিসে যাওয়ার পূর্বে লাস্ট তিন বছরের আপনাকে জিরো আয়কর রিটার্নের সার্টিফিকেট নিয়ে যেতে হবে।

আশা করছি আপনারা উপরে নিয়ম অনুসরণ করে কর কমিশনের সঙ্গে কথা বললেই। খুব সহজে না হলেও খুব কঠিন ভাবে হলেও আপনি টিন সার্টিফিকেটটি একবারে রিমুভ করে ফেলতে পারবেন।

👉গুগল নিউজে সবার আইটি বিডি সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

আশা করছি আপনারা যারা টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে চাচ্ছেন উপরের দেখানোয় নিয়ম অনুসরণ করে। আপনারা আপনাদের টিন সার্টিফিকেট টি যদি রিমুভ করা প্রয়োজন হয় তাহলে বাতিল করে ফেলুন।

অনলাইনের মাধ্যমে কি টিন সার্টিফিকেট বাতিল করা সম্ভব?

না আপনি যতই চেষ্টা করুন না কেন বর্তমানে এখনো পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার কোন সিস্টেম আপডেট হয়নি।

টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে কি কোন টাকা লাগে?

না টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে কোন টাকা পয়সার প্রয়োজন হয় না।

টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে কতদিন সময় লাগে?

টিন সার্টিফিকেট মাত্র একদিনে আপনি কমপ্লিট করতে পারবেন।


বিশেষ দ্রষ্টব্য – সম্পূর্ণ ইনফরমেশন গুলো অনলাইন থেকে সংগৃহীত।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

  • ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় বাংলাদেশি ই সার্ভিস সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

Leave a Comment