জরুরী লোন বাংলাদেশ : জরুরী লোন কোথায় পাবেন?

আসসালামুআলাইকুম আশা করছি সকলে ভালো আছেন, আজকে পোস্টটি তাদের জন্য যারা জরুরী লোন নিতে চান। আজকের পোস্টে সম্পূর্ণভাবে আপনাদেরকে আমি জানাবো কোন সকল প্রতিষ্ঠান কোন সকল মাধ্যম ব্যবহার
করে খুব দ্রুত আপনারা জরুরী লোন নিবেন।

আজকে পোস্টে জানতে পারবেন, অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে “অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ”কিভাবে নিবে, এছাড়াও সহজ কিস্তিতে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি লোন উত্তোলন করবেন সে বিষয় বিস্তারিত পার্থ দাসের পোস্টে জরুরী লোন সম্পর্কিত সকল খুঁটিনাটি বিষয়গুলি আপনারা জানতে পারবেন। তো চলুন শুরু করা যাক –

জরুরী লোন কি?

বাংলা ভাষায় একদম সহজ করে বললে, হঠাৎ করে আপনার পারিবারিক পা ব্যবসায়িক বা ব্যক্তিগত জীবনে কোন ধরনের অ্যাক্সিডেন্টের সম্মুখীন হয়েছে লোন আমরা উত্তোলন করে তাকে জরুরি লোন বলে।

জরুরী লনের ক্ষেত্রে সাধারণত প্রাথমিক সকল তথ্য যাচাই-বাছাই করে লোন কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে লোন প্রদান করে থাকে। যার ফলে প্রচুর পরিমাণে কাগজপত্র ডকুমেন্ট এবং ইনভেস্টিগেশন এর প্রয়োজন হয় না।

জরুরী লোন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

জরুরী লোনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক অথবা ব্যাংক ভিত্তিক বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম কাগজপত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে। তবে সাধারণত সকল লোনের ক্ষেত্রেই নিম্ন এই কাগজপত্র গুলি আপনার প্রয়োজনে আসবে –

আবেদন ফরম

প্রত্যেকটি লোনের ক্ষেত্রে আবেদন ফরম কিন্তু আপনার উত্তোলন করতে হবে, সেক্ষেত্রে জরুরি লনের ক্ষেত্রে আপনি তাদের ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে এই আবেদন ফরমটি সংগ্রহ করতে পারেন। অথবা তাদের নিকটস্থ ব্রাঞ্চের গিয়েও এই জরুরী লোনের আবেদন ফরম আপনি সংগ্রহ করতে পারবেন।

আয়ের প্রমাণপত্র

জরুরী লনের আবেদনকারীকে পায়ের প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। যেমন- আপনি সার্ভিস করে থাকলে আপনার চাকরির বেতনপত্র, ট্যাক্স রিটার্ন ব্যবসায়িক আয় এর সনদ,ব্যবসায়িক আয়ের সনদ,স্ব নিয়োগের প্রমাণপত্র ইত্যাদি প্রদান করতে হবে।

উপরের এই প্রমাণগুলি।যা আপনার জরুরী লোন পেতে সাহায্য করবে।

ব্যাংকের একাউন্ট স্টেটমেন্ট

অবশ্যই জরুরী লোন পেতে হলে আপনাকে আপনার যে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সে ব্যাংক একাউন্টের লাস্ট
৬ থেকে ১ বছরের একটি স্টেটমেনট জমা দিতে হবে।

আবেদনকারীর ব্যক্তিগত কাগজপত্র

আবেদনকারীকে অবশ্যই কিছু ব্যক্তিগত কাগজপত্র জমা দিতে হবে। যেমন- জাতীয় পরিচয় পত্র, সনদপত্র,জন্ম নিবন্ধন, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স। এগুলি অবশ্য আপনাকে ফটোকপি দিতে হবে।

উপরে যে সকল বিষয় বা কাগজপত্রের কথা বলা হয়েছে এগুলি কিন্তু আপনি যেকোনো ধরনের লন উত্তোলন করতে গেলেও আপনার প্রয়োজন পড়বে। তাই জরুরী লোন পেতে কাগজপত্র হলে গুছিয়ে রাখুন।

জরুরী লোন প্রয়োজন পড়ে যে সকল কারণে

জরুরী মেডিকেল চিকিৎসা বা অসুস্থতার সম্পর্ক জরুরী ট্রিটমেন্ট এর জন্য অর্থের প্রয়োজন হতে পারে। অর্থাৎ যে কোন ধরনের জরুরী চিকিৎসা প্রয়োজন পড়লে অর্থের অর্থাৎ জরুরি লোন দরকার হয়ে থাকে।

প্রাকৃতিক আপত্তিকর ঘটনা বাব প্রাকৃতিক আপত্তিকর পরিস্থিতি হঠাৎ করে আমাদের পরিবারে বা ব্যাক্তি জীবনে নেমে আসলে জরুরী লোন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে থাকে।

অস্থায়ী কার্তিক সমস্যা কোন কারণে অসুবিধা হলে বা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বা ব্যবসায়িক প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে গেলে জরুরি লোন নেওয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে। অর্থাৎ হঠাৎ করে অস্থায়ী কোন একটি সমস্যা যদি সৃষ্টি হয় সেই সমস্যার সমাধানের জন্য জরুরী লনের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

উপরের এই তিনটির বাহিরেও যৌন মিলন আমাদের বিভিন্ন কারণে কিন্তু জরুরী ক্ষেত্রের প্রয়োজন পড়ে থাকে।

জরুরী লোন বাংলাদেশ থেকে নেওয়ার উপায়

জরুরী লোন বাংলাদেশ থেকে আপনি নেওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে যে কাজটি করতে হবে আপনার বিভিন্ন ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে কথা বলতে হবে।

বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা জরুরি লোন প্রদান করে থাকেন যেমন বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষি ব্যাংক
শিল্প ব্যাংক সোনালী ব্যাংক জাতীয় ব্যাংক প্রাথমিক কৃষিক ক্রেডিট কোম্পানি সহ অনেক বেসরকারি ব্যাংক বর্তমানে রয়েছে যারা জরুরি লোন প্রদান করে থাকে।

👉গুগল নিউজে সবার আইটি বিডি সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

জরুরী লোন প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলি কি পদক্ষেপ নিয়ে থাকে তার একটি উদাহরণ আমি আপনাদেরকে নিচে দিয়ে
দিচ্ছি –

জরুরি লোন প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলি গ্রাহকদের কিছু বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে থাকেন। তা হচ্ছে –

সঠিক ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান-অর্থাৎ আপনি ব্যক্তিগত যে সকল তথ্য আপনার ব্যাংকে জরুরি লোনের ক্ষেত্রে দিবেন সেগুলি যাতে সবকিছু সঠিক হয়। অর্থাৎ নাম ঠিকানা জাতীয় পরিচয় পত্র থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত সকল তথ্য।

আবেদন ফরম পূরণ -জরুরী লনের ক্ষেত্রে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ প্রধানকৃত আবেদন ফরমটি একদম সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে সবকিছু আপনাকে পূরণ করতে হবে। যেখানে কোন তথ্য যাতে ভুল প্রমাণিত না।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র –এছাড়াও আরো কিছু প্রয়োজনে কাগজপত্রের কথা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে বলতে পারে সেই মতাবেক আপনি কাগজপত্র গুলি রেডি করে রাখবেন।

সঠিক প্রমাণ প্রদান –ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার প্রত্যেকটি তথ্য আপনারা আয় আপনার ব্যয় আপনার ঠিকানা আপনার জামিনদার সহকার সব কিছু যাতে সঠিক প্রমাণ পায়।

আবেদন জমা –সমস্ত কাগজপত্র প্রমাণপত্র সংঘ করে আপনি সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনারা আবেদন পত্রটি নিকটস্থ ব্যাংকে জমা দিবেন। এবং সেখানে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদনটি সবকিছু তারা পরীক্ষা করবে যদি প্রয়োজন হয় আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।

লোন ম্যানেজমেন্ট অ্যাপরুভ- ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন পর্যালোচনা
করে আপনার জরুরী লোন এর অনুমোদন করবে বা করে নিয়োগ বিচার করবে। এরপর সব কিছু ঠিকঠাক
থাকলে আপনার লোনটি অ্যাপপ্রুভ করে আপনাকে টাকাটি জমা দিয়ে দিবে।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি উপরের এই নিয়ম অনুসরণ করার চেয়ে আপনি সরাসরি ব্যাংকে ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী সবকিছু রেডি করাই ভালো। সেক্ষেত্রে আপনি খুব দ্রুত আপনার জরুরী লোনটি আপলোড করুন করতে পারবেন। আপনার নিকটস্থ শাখার যোগাযোগ করার জন্য আপনি ইন্টারনেটে গিয়ে সার্চ করে তাদের সঙ্গে আপনি খুব দ্রুত যোগাযোগ করতে পারবেন।

জরুরী লোন বাংলাদেশ:বিকাশের মাধ্যমে লোন গ্রহণ

আপনারা চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং কে ব্যবহার করেও সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত বর্তমানে আপনি জরুরি লোন নিতে পারবেন।

তবে এই মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশের মাধ্যমে লোন নিতে হলে কিছু শর্তসাপেক্ষ রয়েছে। প্রথমে আমি লোন কিভাবে
আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশে আছেন মাধ্যমে আবেদন করবেন সে বিষয়টি দেখাচ্ছি।

  • বিকাশে অনলাইনে লোন নেওয়ার জন্য প্রথমে আপনি আপনার স্মার্ট মোবাইল ফোনে বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনে আপনার একাউন্টটি লগইন করে নিবেন।
  • এরপরে আপনি প্রথমেই লগইন করার পর হোমপেজে “লোন” বলে একটি অপশন দেখতে পাবেন। এর ওপরে
    আপনি প্রেস করুন।
  • এরপরে আপনার সামনে লোনের অ্যামাউন্ট সহ লোন নিন বলে একটু অপশন দেখতে পাবেন তার উপরে প্রেস করুন।
  • এরপরে আপনার সামনে লোন প্রদানের শর্তগুলি চলে আসবে। আপনি সব শর্তে রাজি থাকলে। এগিয়ে চলুন বাটনে ক্লিক করুন।
  • এরপরে আপনার সামনে লোন কত দিনে পরিশোধ করতে হবে কিভাবে পরিশোধ করতে হবে কত টাকা আপনাকে সুদের হার দিতে হবে এ টু জেড দেখে বুঝে এগিয়ে চলুন বাটনে নিচে থেকে ক্লিক করুন।
  • এরপরে লোনটি ফাইনাল নেওয়ার জন্য ট্যাব করুন বলে একটু অপশন আসবে। সেখান থেকে আপনি প্রেস করে বা ট্যাব করে ধরে রাখবেন কিছুক্ষণ।
  • এর কিছুক্ষণ পর এর মধ্যে আপনার লোনটি সফলভাবে হয়েছে বলে একটি মেসেজ দেখতে পাবেন।
  • এরপর আপনি আপনার ব্যালেন্স চেক দিলে আপনি যে পরিমাণ লোন সেখানে এমাউন্ট  শো করেছিলো, ঠিক সেই এমনটি আপনার একাউন্টে যুক্ত হয়ে গিয়েছে

বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার শর্ত

  • তিন মাসের মধ্যে লোন পরিশোধ করতে হবে।
  • প্রচুর পরিমাণ বিকাশে লেনদেন থাকলে শুধুমাত্র এই লোনটি আপনি নিতে পারবেন।
  • অর্থাৎ লেনদেনের উপরে এই লোনের ফিচারটি আপনার সামনে ভিজেবল থাকবে।
  • তার মানে হচ্ছে যে কেউ চাইলেই বিকাশ থেকে লোন কিন্তু নিতে পারবে না।

আশা করছি জরুরি লোন বাংলাদেশ থেকে এই মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আপনারা এভাবে নিতে পারবেন।

জরুরী লোন বাংলাদেশ:ব্রাক ব্যাংক জরুরী লোন

বর্তমানে ব্র্যাক ব্যাংক জরুরি লোন প্রদানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তাই আপনারা ব্রাক ব্যাংক থেকেও চাইলে কিন্তু জরুরি লোন উত্তোলন করতে পারবেন।

ব্র্যাক ব্যাংক থেকে জরুরী লোন কি কি খাতে নেওয়া যায়?

ব্যাংক থেকে আপনি জরুরী লোন এর জন্য নিম্নলিখিত খাতের জন্য আবেদন করতে পারবেন –

পার্সোনাল লোন -ব্যক্তিগত যেকোনো জরুরী ক্ষেত্রে আপনি পার্সোনাল বা ব্যক্তিগত লোন আপনি ব্র্যাক ব্যাংক থেকে নিতে পারবেন।

ওভারড্রাফ লোন – এই প্যাকেজটিতে আপনার চেকিং অথবা সেভিং একাউন্টে আপনি জরুরি অবস্থার কারণে টাকা নির্ণয় বেশি খরচ করতে পারেন ব্র্যাক ব্যাংকে অবস্থার জন্য ওভার ড্রাপ সুবিধা প্রদান করে।

ব্যবসায়িক লোন – ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট কাস্টমারদের জন্য ব্যবসায়ী জরুরী লোন প্রদান করে থাকেন এই লোনটি ব্যবসা চলাকালীনের জন্য ব্যবহার করা যায়।

তবে উপরের এই নিয়ম গুলির বাহিরে ও আপনারা চাইলে কিন্তু জরুরী ভিত্তিতে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা গিয়ে জরুরী লোন এর বিষয়ে জানতে পারেন এই মাধ্যমটি সবচাইতে ভালো হবে।

ব্র্যাক ব্যাংকে জরুরী লোন এর পরিমাণ ও মেয়াদ

ব্র্যাক ব্যাংকে জরুরী লনের পরিমাণ ও মেয়াদ ব্যাপকভাবে পরিবর্তন করা হতে পারে এবং এটি ব্যাংকের নীতিমালা ব্যক্তিগত অবস্থা কাস্টমার এর প্রয়োজন ইত্যাদির উপরে নির্ভর করে। অর্থাৎ এখানে আমরা শুধু ধারণা দিতে পারি কিন্তু বিভিন্ন উপরের এই বিষয়গুলির উপরে কিন্তু এই সকল বিষয় নির্ভর করে।

সাধারণত ব্র্যাক ব্যাংকে জরুরি লনের পরিমাণ বিভিন্ন হতে পারে এবং এর জন্য সর্বাধিক ও সর্বনিম্নসীমা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আপনার লোনের পরিমাণ ব্রাংকের নিয়ম ও শর্তাবলীর উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হবে। সবচাইতে ভালো বিষয় হচ্ছে আপনি যদি সরাসরি ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন তাহলে এই জরুরী লোনের পরিমাণ এবং নিয়মাবলী বিষয়টি আপনারা সবকিছু বিস্তারিত আরো সুন্দরভাবে বুঝতে পারবেন।

ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে নিচের এই মাধ্যমগুলি ব্যবহার করতে পারবেন।

ব্র্যাক ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বার

ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে এই নাম্বারে কল করুন -0800-0016221

পোস্ট ট্যাগ- অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ, সহজ কিস্তিতে লোন,প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ,পার্সোনাল লোন বাংলাদেশ,মোবাইল লোন ইন বাংলাদেশ,সহজ লোন বাংলাদেশ,জরুরি মুহূর্তে অনলাইন লোন বাংলাদেশ ২০২২,ইনস্ট্যান্ট লোন ইন বাংলাদেশ।

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

  • ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় বাংলাদেশি ই সার্ভিস সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

1 thought on “জরুরী লোন বাংলাদেশ : জরুরী লোন কোথায় পাবেন?”

Leave a Comment