কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি:আসসালামু আলাইকুম আশা করছি সকলে ভালো আছেন, আজকের পোস্টে আপনাদেরকে জানাবো, কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি -কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে কিভাবে আপনি লোন উত্তোলন করবেন এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম, কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন, কর্মসংস্থান ব্যাংক শাখা সমূহ এছাড়াও জানতে পারবেন কর্মসংস্থান ব্যাংক ফোন নাম্বার বা হেল্পলাইন নাম্বার।
আপনাদের মধ্যে যারা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি খুবই সাহায্যকারী একটি পোষ্ট হতে চলেছে, কারণ কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সম্পর্কিত সকল তথ্য এই পোস্টে আপনারা পেয়ে যাবেন। তবে সকল পদ্ধতিগুলি জানতে হলে অবশ্যই পুরো পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। তো চলুন শুরু করা যাক –
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে বিশেষ করে শিক্ষিত বেকার যুবক- যুবতীর সংখ্যা অনেক। তারা শিক্ষিত হওয়া শর্তেও বিভিন্ন ধরনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছে না। তাই এই বেকারদের কে নিয়েই সরকার বিভিন্ন রকম কর্মসংস্থানের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে তারই ধারাবাহিকতায় কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এটি একটি অন্যতম মাধ্যম।
যারা শিক্ষিত বেকার এই সমাজে রয়েছে তারা খুব সহজেই, কিছু সহজ শর্তের মাধ্যমেই কিন্তু কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন উত্তোলন করতে পারবেন। এবং খুব কম সুদের হার অনুপাতে এই লোনের টাকাগুলি মাসিক কিস্তি আকারে পরিষধও করতে পারবেন। যার ফলে এই সমাজে বেকার শিক্ষিত যুবক যুবতীর সংখ্যা কমে আসবে।
তাই আপনি যদি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান বা আপনি শিক্ষিত বেকার যুবক যুবতি হয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জীবনকে পরিবর্তন করে দিতে পারে অর্থাৎ কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পেয়ে আপনি আপনার জীবনটাকে নতুনভাবে শুরু করতে পারবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন উত্তোলন করার উপায়
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন উত্তোলন করার জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে। নিচে আমি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতিগুলি আলোচনা করছি –
আপনারা জানেন প্রত্যেকটি ব্যাংকের বা প্রতিষ্ঠানের যারা লোন প্রদান করে থাকেন তাদের কিন্তু নির্দিষ্ট কিছু শর্ত বা যোগ্যতা গ্রাহকের থাকা দরকার এই ধরনের শর্ত রয়েছে। তাই কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এর ক্ষেত্রে আপনার কি যোগ্যতা বা লোন পাওয়ার ক্ষেত্রে কি ধরনের যোগ্যতা প্রয়োজন তা আমি আলোচনা করছি।
- আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই বয়স বৃদ্ধি পেতে পারে।
- আবেদনকারী যে শাখা থেকে টাকা উত্তোলন করতে চায়, তাকে অবশ্যই সেই অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- অন্য কোন সরকারি বা বেসরকারি ব্যাংক থেকে পূর্বে লোন নিয়েছেন তার ঝণ খেলাপি কোন ধরনের তথ্য-প্রমাণ হওয়া যাবে না।
- লোন গ্রহণ কারীর পক্ষের একজন জামিনদার থাকতে হবে।
- সরকারি প্রতিষ্ঠান অথবা সরকার অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ঋণ গ্রহণকারী কে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
- আবেদনকারী বা লোন গ্রহণকারী বা আবেদনকারী অবশ্যই বেকার হতে হবে।
- শিক্ষাগত দিক থেকে লোন আবেদনকারীকে অবশ্যই মিনিমাম পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা থাকতে হবে।
অর্থাৎ কেউ যদি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ এর আওতাভূত হতে চান তাহলে অবশ্যই উপরের এই সকল বিষয়ে আপনাকে অবগত হতে হবে। অর্থাৎ আপনাকে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে হলে উপরের এই সকল যোগ্যতা থাকা চাই।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪
কর্মসংস্থান ব্যাংক শিক্ষিত বেকার নাগরিকদের লোনের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করে তাদের কর্মসংস্থান প্রতিষ্টিত করে দেন এই ব্যাংকটি।এই ব্যাংকটি সেই সকল দক্ষ শিক্ষিত বেকারদের জামানতবিহীন এবং স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করে থাকেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানার পূর্বে একজন নাগরিককে অবশ্যই কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোনের খাত গুলি সম্পর্কে আগে জানতে হবে । অর্থাৎ কর্মসংস্থান ব্যাংক কোন কোন খাতের জন্য লোন প্রদান করে থাকেন সে বিষয়টি আমরা জানব-
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের খাত সমূহ
- ক্ষুদ্র কুটির শিল্প লোন
- মৎস্য সম্পদ লোন
- প্রাণিসম্পদ লোন
- সেবা খাত লোন
- বাণিজ্যিক খাত লোন
- যানবাহন ও পরিবহন খাত লোন
- শিল্প কারখানা খাত লোন
- আরো অন্যান্য উৎপাদন শিল্প প্রকল্প খাত লোন।
উপরোক্ত খাতের জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে একজন বাংলাদেশী নাগরিক লোন এর আবেদন করতে পারবে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক ঋণ পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
কর্মসংস্থান ব্যাংক হতে ঋণ পেতে যে সকল কাগজপত্র আপনার প্রয়োজন হবে। সেগুলি নিচে উল্লেখ করা হচ্ছে –
- আবেদনকারী পরিচয় পত্র অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র প্রয়োজন হবে।
- সদ্য তোলা চার কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি আপনাকে জমা দিতে হবে।
- প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার সনদপত্র বা প্রমাণপত্র যে প্রতিষ্ঠান থেকে করবেন তার ফটোকপি বা মূল কপি আপনাকে জমা দিতে হবে।
- আপনার লোনের ক্ষেত্রে যে জামিনদার থাকবে সে জামিনদারের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
- জামিনদার এর পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি জমা দিতে হবে।
- আবেদনকারী এবং জামিনদার স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণপত্রের কাগজ চেয়ারম্যান কর্তৃক বা র্সিটি কর্পোরেশন মেয়র কর্তৃক সিল সিগনেচার সহ জমা দিতে হবে।
এখন আমরা জেনে নেই যে কি কি ধাপ অনুসরণ করলে এ কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ সম্পূর্ণ হবে।
প্রথম ধাপ –
প্রথমে একজন লোন আবেদনকারীর জন্য তার উপরের উল্লেখিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলি সংগ্রহ করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ –
আবেদনকারী নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
তৃতীয় ধাপ –
আবেদন ফরমের সাথে প্রয়োজনে কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে এবং আবেদন পত্র দাখিল করতে হবে কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায়। যে শাখা থেকে আপনি লোন উত্তোলন করতে চান অর্থাৎ আপনি যে শাখার স্থানীয় বাসিন্দা।
চতুর্থ ধাপ –
এই ধাপে আবেদন পত্র দাখিলের সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে তার ঋণ প্রদান করা হবে। অর্থাৎ উপরোক্ত এ কাগজপত্র এবং সবকিছু যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে ৪৫ দিনের মধ্যে আপনি ঋণ পেয়ে যাবেন। আর যদি কোন কারনে ঋণ প্রাপ্তির জন্য অযোগ্য বিবেচিত হলে তার কারণ উল্লেখ করবে জানিয়ে দেওয়া হবে।
আশা করছি উপরের এই ধাপ গুলো অনুসরণ করে আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন ( karmasagsthan bank
loan) এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।এবং সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনি খুব দ্রুতই তাদের কাছ থেকে লোন
প্রাপ্তি হবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম
আশা করছি এতক্ষণে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ সম্পর্কে অবগত হয়ে গিয়েছেন এবং বুঝে গিয়েছেন কিভাবে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন উত্তোলন করা যায়। উত্তোলন করার জন্য আপনাকে যেহেতু লোন এর আবেদন পত্র বা আবেদন প্রয়োজন হবে তাই সবচাইতে ভালো হবে আপনি আপনার নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা থেকে এই ফর্মটি আপনি উত্তোলন করবেন।
এছাড়াও আপনারা চাইলে অনলাইনে এর মাধ্যমে এই ফর্মটি তাদের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে আপনি লোন আবেদন করবেন এ বিষয়ে অনেকে জানতে চেয়ে google এ সার্চ করে থাকে। তাই আপনাদেরকে কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছি।
দেখুন উপরে যে সকল বিষয়ে পর্যন্ত আলোচনা করেছি তাতে একজন গ্রাহক আশা করছি এই বিষয়টি নিয়ে লিখে লিখে না করলেও তারা বুঝে যাবে যে, কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন কোন ধরনের কোন সিস্টেম নেই। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে আপনাকে লোন উত্তোলন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে নিকটস্থ আপনি যেই স্থানের বাসিন্দা সেই স্থানের শাখাতে যোগাযোগ করতে হবে।
👉গুগল নিউজে সবার আইটি বিডি সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
তাই আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাদেরকে পরামর্শ দিব।যারা ধর্ম সংস্থার ব্যাংক অনলাইন লোনা আবেদন করতে চাচ্ছেন তাহারা এ মাধ্যমে চাইলেও আপনি অনলাইনে মাধ্যমে নোনা আবেদন করতে পারবেন না। ভাই সরাসরি নিকটস্থ আপনার যে বাসিন্দা স্থানে সেই শাখায় চলে যান। এবং সেখানে আপনি আপনার সম্পর্কে অর্থাৎ লোন সম্পর্কে আপনি জিজ্ঞেস করলে তারা বিস্তারিত আপনার সাথে কথা বলবেন।
তবে আপনাদের সুবিধার্থে এতটুকু করতে পারি আপনারা যারা অনলাইনের মাধ্যমেই কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন বা কর্মসংস্থান ব্যাংক সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তারা অবশ্যই নিচের এই লিংক ভিজিট করবেন তাহলে অনেক কিছুই আইডিয়া বা অভিজ্ঞতা আপনি পেয়ে যাবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার
যারা সহজ কিস্তিতে লোন খুঁজে থাকেন তাদের জন্য সুখবর এবং সবচাইতে ভালো হচ্ছে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন।স্বল্প সুদে আপনি এদের কাছ থেকে বা এই ব্যাংকের কাছ থেকে লোন গ্রহণকরতেপারবেন।
বর্তমানে বেশিরভাগ ব্যাংক কি ১০% এরও বেশি সুদের হার রয়েছে কিন্তু কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার মাত্র৯পার্সেন্ট।
তবে কিছু প্রকল্পের জন্য এই হার বিভিন্ন হয়ে থাকে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ব্যাংকের শাখায় জিজ্ঞেস করলে আরো ভালো হবে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেয়া সম্পর্কে এতক্ষণ পর্যন্ত আপনারা জেনেছেন অর্থাৎ কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে আপনারা ইতিপূর্বে অবগত হয়েছেন। এখন আমরা জানবো কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি সম্পর্কে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধের মেয়াদ কাল দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। লোনের ধরন ও মেয়াদের উপরে বিভিন্ন সময় ও কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন পরিশোধ পদ্ধতি বিভিন্ন হয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগই মাসিক -দুই মাসিক বা বাৎসরিক কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এর পরিমাণ
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে প্রত্যেক গ্রাহকের জন্য। সর্বোচ্চ পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। যে পরিমাণে লোন আপনি গ্রহণ করুন না কেন আপনাকে দুই বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত পরিষদের মেয়াদকাল দেওয়া হবে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক এর শাখার সমূহ
কর্মসংস্থান ব্যাংকের আমরা লোন প্রসেস, পরিশোধ এবং কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা বাংলাদেশের কোন কোন থানায় কোন কোন জেলায় কতটি কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলায় রয়েছে। বর্তমানে সারা দেশব্যাপী ৩৩ টি আঞ্চলিক কার্যালয়ে রয়েছে এই ব্যাংকের।
কর্মসংস্থান ব্যাংক যোগাযোগ
আপনি চাইলে কর্মসংস্থান ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে পারবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক ভবন (প্রধান কার্যালয়)
রাজউক এভিনিউ, ঢাকা১০০০।
ইমেইল- pro@kb.gov.bd
জনসংযোগ কর্মকর্তা – 01719960769
ওয়েবসাইট -kb.gov.bd
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর
কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দিয়ে থাকেন?
কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ একজন গ্রাহককে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ কত বছর মেয়াদে লোন প্রদান করে থাকে?
কর্মসংস্থান ব্যাংক গ্রাহককে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর মেয়াদি লন প্রদান করে থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কি পরিবর্তন বা পরিবর্তন হয়ে থাকে লোন পদ্ধতির উপরে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ কত পার্সেন্ট পর্যন্ত সুদে লোন প্রদান করে থাকে?
কর্মসংস্থান ব্যাংক সর্বোচ্চ ৯% সুদ হারে লোন প্রদান করে থাকে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকে কি সবাই লোন আবেদন করতে পারে?
না কর্মসংস্থান ব্যাংক সবাই আবেদন করতে পারে না। শুধুমাত্র শিক্ষিত বেকার ছাত্র-ছাত্রীরা লোন আবেদন করতে পারেন।
শেষ কথা – যাহারা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ পর্যন্ত জানতে চেয়েছিলেন উপরোক্ত এই তথ্যাবলী থেকে আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমান অবগত হয়েছেন। এছাড়াও যদি আপনারা আরো সকল তথ্য
পেতে চান তাহলে অবশ্যই কর্মসংস্থান ব্যাংকের সঙ্গে সরাসরি আপনারা যোগাযোগ করবেন। সব সময় আমি একটি কথাই বলি আপনাদের জন্য আমাদের এই কষ্ট আমাদের এই পরিশ্রম অথবা আপনারা যদি বিন্দু পরিমান উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য – এই পোষ্টের সম্পূর্ণ সকল ডাক্তার তথ্যগুলি অনলাইন থেকে সংগৃহীত। চাইলে কোন ধরনের পরিবর্তন পরিবর্তনে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিকে দেখবেন।
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় বাংলাদেশি ই সার্ভিস সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।